মঙ্গলবার | ১৪ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২১ রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি | ২৯ আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | শরৎকাল | রাত ৩:৩৪

মঙ্গলবার | ১৪ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২১ রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি | ২৯ আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | শরৎকাল | রাত ৩:৩৪

ডলার নেই ২০ ব্যাংকে, এলসি খুলতে সংকট

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on pinterest
Share on telegram
  • ফজর
  • যোহর
  • আসর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যদয়
  • ভোর ৪:৪২ পূর্বাহ্ণ
  • দুপুর ১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ
  • বিকাল ১৫:৫৯ অপরাহ্ণ
  • সন্ধ্যা ১৭:৪১ অপরাহ্ণ
  • রাত ১৮:৫৪ অপরাহ্ণ
  • ভোর ৫:৫৩ পূর্বাহ্ণ

 

ডেস্ক রিপোর্টঃ দেশের অন্তত ২০টি ব্যাংকের কাছে ঋণপত্র (এলসি) দায় মেটানোর মতো কোনো ডলার নেই। আমদানি দায় পরিশোধ করতে গিয়েই ঘাটতিতে পড়েছে এসব ব্যাংক। রেমিট্যান্স (প্রবাস আয়) ও রপ্তানি আয় থেকে আসা ডলার দিয়েও নিজেদের আমদানি দায় এবং গ্রাহকদের বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে পারছে না। এ কারণে আমদানির নতুন এলসি খোলা প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে ব্যাংকগুলো।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গত ২৫ অক্টোবরের তথ্যে এসব দেখা গেছে। অনেক ব্যাংক খাদ্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের এলসি খোলাও বন্ধ রেখেছে। যে কয়েকটি ব্যাংকের কাছে এখনো ডলার আছে, সেগুলোও কমে আসছে। আর এই সংকটের কারণে প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছে আন্ত ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রাবাজার।

অগ্রণী ব্যাংকের অনুমোদিত ডলার সংরক্ষণের ক্ষমতা ৫২ মিলিয়ন বা পাঁচ কোটি ২০ লাখ ডলার। আমদানি দায় পরিশোধের পরও এ পরিমাণ ডলার নিজেদের হিসাবে সংরক্ষণ করতে পারে ব্যাংকটি। যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকটির কাছে বর্তমানে দায় মেটানোর মতো কোনো ডলারই নেই। উল্টো ২৫৬ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে ঘাটতি। আর সেটা মেটানো হয়েছে গ্রাহকদের হিসাবে থাকা ডলার ভাঙিয়ে। সংকটের কারণে যথাসময়ে ঋণপত্রের (এলসি) দায়ও পরিশোধ করতে পারছে না অগ্রণী ব্যাংক। এলসি দায় পরিশোধেও বিলম্ব ব্যাংকটির নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

অগ্রণী ব্যাংকের নবম এলকম সভার নির্দেশনা বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে গত ২৩ অক্টোবর এই ব্যাংকটির এক চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, আগস্ট মাসে ব্যাংকের আমদানি ব্যবসার পরিমাণ ছিল ৪৪ হাজার ৬৭৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার ১৫৯.৫৫ শতাংশ। অন্যদিকে রপ্তানি ব্যবসার পরিমাণ ছিল ১১ হাজার ৮২৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার ৬৭.৫৭ শতাংশ। এই অবস্থায় কমিটি ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার অন্তঃপ্রবাহ ও বহিঃপ্রবাহের নেতিবাচক গ্যাপ কমিয়ে আনার লক্ষ্যে ‘রপ্তানি ব্যবসা ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধির’ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা দেয়। তা ছাড়া পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কমার্শিয়াল এবং সাইট এলসিসহ ‘এড কনফার্ম’ এলসি খোলা থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা দেয়।

অগ্রণী ব্যাংকের পরিস্থিতি এখন দেশের বেশির ভাগ ব্যাংকের। এদিকে ডলারসংকটের কারণে দেশের অনেক ব্যাংকই নির্ধারিত তারিখে এলসি দায় পরিশোধ করতে পারছে না। কোনো কোনো দায় পরিশোধে এক মাসও বিলম্ব হচ্ছে। এ অবস্থায় এলসির নিশ্চয়তা দেওয়া বিদেশি ব্যাংকগুলোর কাছে বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। বিদেশি অনেক ব্যাংকই এখন বাংলাদেশের জন্য নিজেদের ক্রেডিট লাইন কমিয়ে দিতে শুরু করেছে।

ব্যাংক নির্বাহীরা বলছেন, বিদ্যমান ডলারসংকট পরিস্থিতি ভয়াবহ। কিন্তু নীতিনির্ধারকরা পরিস্থিতির ভয়াবহতা বুঝতে পারছেন না। প্রতিদিনই কোনো না কোনো ব্যাংক এলসি দায় পরিশোধে ব্যর্থ হচ্ছে। ব্যাংকগুলোর ডলার ঘাটতির পরিমাণও বাড়ছে। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহ যে হারে কমছে, তাতে ডলারসংকট আরো তীব্র হবে। ব্যাংকগুলো এলসি দায় পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় বিদেশি ব্যাংকগুলো বাংলাদেশের এলসি নেওয়াই বন্ধ করে দিতে পারে। দেশের অন্তত পাঁচটি ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহী প্রায় একই কথা বলেছেন। তবে কেউই নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য মতে, সম্প্রতি বাংলাদেশের কয়েকটি ব্যাংক বহুজাতিক স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক মাশরেক ব্যাংক, আবুধাবি কমার্শিয়াল ব্যাংক (এডিসিবি), জার্মানিভিত্তিক কমার্জ ব্যাংক, ভারতের অ্যাক্সিস ব্যাংকের বেশ কিছু এলসি দায় নির্ধারিত সময়ে পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের পাশাপাশি বেসরকারি খাতের ব্যাংকও রয়েছে ব্যর্থ হওয়ার তালিকায়। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের মতো দেশের সর্ববৃহৎ ব্যাংকও নির্ধারিত সময়ে এলসি দায় পরিশোধ করতে পারেনি।

দেশের মোট রেমিট্যান্সপ্রবাহের প্রায় ৩০ শতাংশই আসে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। আবার রপ্তানি আয়ের দিক থেকেও ব্যাংকটির অবস্থান সবার শীর্ষে। তার পরও আমদানি দায় পরিশোধ নিয়ে বিপদে আছে দেশের সবচেয়ে শীর্ষের ব্যাংকটি। সম্প্রতি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, মাশরেক, এডিসিবি, অ্যাক্সিস ব্যাংকের বেশ কিছু এলসি দায় নির্ধারিত সময়ে পরিশোধ করতে পারেনি ইসলামী ব্যাংক। কোনো কোনো এলসি দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে ৩০ দিন পর্যন্ত বিলম্ব হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে। যদিও ব্যাংকটির হিসাবে এখনো প্রায় ৮৮ মিলিয়ন ডলার উদ্বৃত্ত রয়েছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, ইসলামী ব্যাংক তাদের অনশোর ব্যাংকিং থেকে বেশ কিছু ডলার অফশোর ব্যাংকিংয়ে স্থানান্তর করে বিনিয়োগ করেছে। এ কারণে নিট এক্সচেঞ্জ পজিশনে ৮৮ মিলিয়ন ডলার উদ্বৃত্ত দেখালেও প্রকৃত অর্থে ব্যাংকটির হাতে ডলার নেই। এ কারণে ইসলামী ব্যাংক যথাসময়ে এলসি দায় পরিশোধে ব্যর্থ হচ্ছে।

ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ‘দেশের কোনো ব্যাংকই চাহিদা অনুযায়ী ডলার পাচ্ছে না। এ কারণে সব ব্যাংকেই কমবেশি সংকট আছে। পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতেই আমরা কিছু এলসি দায় পরিশোধে বিলম্ব করেছি। তবে কিছুটা বিলম্ব হলেও সব এলসি দায় পরিশোধ করে দেওয়া হচ্ছে। দেশের অকল্যাণ হয় এমন কোনো কাজ আমরা করি না। ডলারের জোগান বাড়ানোর জন্যও আমরা বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ নিয়েছি। আশা করছি, চলতি মাসের মধ্যে সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে। ’

ইসলামী ব্যাংক ছাড়াও রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, অগ্রণী, জনতা ও রূপালী ব্যাংক এরই মধ্যে অনেক এলসি দায় পরিশোধে বিলম্ব করেছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ছাড়াও ইউরোপের অন্যতম বৃহৎ কমার্জ ব্যাংকের এলসি দায় পরিশোধে বিলম্ব করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো। সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংকসহ দেশের এক ডজন ব্যাংকের বিরুদ্ধে এলসি দায় বিলম্বে পরিশোধের অভিযোগ উঠেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদ্যমান নীতিমালা অনুযায়ী, দেশের ব্যাংকগুলো নিজেদের রেগুলেটরি ক্যাপিটালের ১৫ শতাংশের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণ করতে পারে। এ হিসাবে ঢাকা ব্যাংকের ডলার সংরক্ষণের সীমা ৩০ মিলিয়ন। কিন্তু ব্যাংকটি প্রায় ৬৮ মিলিয়ন ডলার ঘাটতিতে রয়েছে। কোনো ব্যাংক ডলার সংরক্ষণের অনুমোদিত সীমার সমপরিমাণ ঘাটতিতে থাকলে সেটিকে অবশ্য স্বাভাবিক দৃষ্টিতেই দেখে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে অনুমোদিত সীমার নিচে নেমে গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে জরিমানার বিধান রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ডলার ঘাটতিতে রয়েছে অগ্রণী ব্যাংক। রাষ্ট্রায়ত্ত এ ব্যাংকের ঘাটতির পরিমাণ ২৫৬ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। এ ছাড়া এক্সিম ব্যাংক ৮৮ মিলিয়ন, ঢাকা ব্যাংক ৬৮, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ৬৪, ইউসিবিএল ৪৯, দ্য সিটি ব্যাংক ৪৭, পূবালী ব্যাংক ৪৫, প্রাইম ব্যাংক ৪২ ও সাউথইস্ট ব্যাংক ৪১ মিলিয়ন ডলার ঘাটতিতে রয়েছে। ইস্টার্ন ব্যাংকের ঘাটতির পরিমাণ ৩৫ মিলিয়ন ডলার। মার্কেন্টাইল ব্যাংক ৩৪, ওয়ান ব্যাংক ৩২, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ২৭, ন্যাশনাল ব্যাংক ২৪, ব্যাংক এশিয়া ১৪ ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ১১ মিলিয়ন ডলার ঘাটতিতে রয়েছে। আট মিলিয়ন ডলার করে ঘাটতিতে রয়েছে ট্রাস্ট, ব্র্যাক ও এনসিসি ব্যাংক। বিদেশি খাতের কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনেও চার মিলিয়ন ডলার ঘাটতি রয়েছে।

সম্প্রতি শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহী মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘ব্যাংকের নিট এক্সচেঞ্জ পজিশনে ডলার ঘাটতি কমাতে রেমিট্যান্স বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছি। এরই মধ্যে আমাদের ঘাটতি কিছুটা কমেছে। শুধু আমরা নই, দেশের প্রায় সব ব্যাংকই ডলার সংকটে আছে। ’

জানতে চাইলে ব্যাংক এশিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আরফান আলী বলেন, কোনো ব্যাংকের নিট এক্সচেঞ্জ পজিশনে ডলার ঘাটতির মানে হলো ওই ব্যাংকের হাতে কোনো উদ্বৃত্ত ডলার নেই। গ্রাহকদের আমানত হিসেবে থাকা ডলার ভেঙে অনেক সময় ঘাটতি মেটানো হয়। গ্রাহক আমানতের ডলার ফেরত চাইলে ব্যাংক দিতে পারবে না। কোনো ব্যাংকের ডলার ঘাটতি অনুমোদিত ডলারসীমার বেশি হয়ে গেলে বুঝতে হবে ওই ব্যাংক নাজুক পরিস্থিতিতে আছে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় থেকে ডলার সংগ্রহ করতে না পারলে আমদানি দায় পরিশোধে ওই ব্যাংক খেলাপি হতে বাধ্য।

নিজেদের সংকটের কথা জানাতে ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীরা গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই ডেপুটি গভর্নরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন। বৈঠকে এবিবি ও বাফেদার দায়িত্বে থাকা ব্যাংক নির্বাহীরা ডলারসংকটের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ডলার সহায়তা চান। এমডিরা বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ডলার সহায়তা দেওয়া না হলে দেশের অনেক ব্যাংকই এলসি দায় পরিশোধ করতে পারবে না। রিজার্ভ থেকে ডলার দেওয়া না হলে অন্তত কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ডলার সোয়াপ করার সুযোগ দিতে ব্যাংক এমডিরা অনুরোধ করেন।

যদিও বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান ব্যাংক এমডিদের দাবি সরাসরি নাকোচ করে দিয়েছেন।

সামগ্রিক বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জি এম আবুল কালাম আজাদ বলেন, ডলারের বাজার স্থিতিশীল করতে বাংলাদেশ ব্যাংক এরই মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। এরই মধ্যে আমাদের এলসি খোলার পরিমাণ প্রায় ৪০ শতাংশ কমেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি চৌকস টিম ব্যাংকের খোলা এলসিগুলো পর্যবেক্ষণ করছে। জ্বালানি তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ডলার সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। গতকালও ব্যাংকগুলোর কাছে রিজার্ভ থেকে ৬৩ মিলিয়ন ডলার বিক্রি করা হয়েছে। আশা করছি, খুব দ্রুত দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল হয়ে যাবে।

সূত্র- কালের কণ্ঠ

 

আর.আই/

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on pinterest
Share on telegram

Leave a Comment

সর্বশেষ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

চট্টগ্রামে ঝটিকা মিছিলের নেপথ্যে কুতুবদিয়ার সিকদার পরিবার—রাহাত সিকদারের নাম ঘুরছে আলোচনায়

জামাল উদ্দিন,কতুবদিয়া(চট্টগ্রাম) – ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম—বড় শহরের ব্যস্ত সড়কে আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক ঝটিকা ও মশাল মিছিল করে আলোচনায় এসেছে ছাত্রলীগের নামধারী একটি অংশ। তবে কার নির্দেশে, কার অর্থায়নে এই কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে, তা এখনও প্রশাসনের কাছে অজানা। অভিযোগের তীর ঘুরে

নারী শিক্ষিত ও অভিজ্ঞ হলে সমাজ উন্নয়নের উচ্চ শিখরে উঠবে –অভিনেত্রী দিলারা জামান

১৩ সেপ্টেম্বর’২৫ শনিবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরার লা বাম্বা রেস্টুরেন্ট অডিটোরিয়ামে নারী উদ্যোক্তাদের সংগঠন “নয়লি গ্রুপ”

ধরাছোঁয়ার বাহিরে কোতোয়ালি থানা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি মুন্না,কর্মতৎপর নিষিদ্ধ সংগঠনের কার্যক্রমে”

বিশেষ প্রতিনিধি,চট্টগ্রাম -বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন সময়ে তৎকালীন আওয়ামী সরকারের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের

দেশের বর্তমান স্বাস্থ্যখাত মানুষের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে- আফাজ উদ্দিন

১ সেপ্টেম্বর’২৫ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর উত্তরা ১৪ নং সেক্টরে দোয়া

হালিশহরে তানযীমুল উম্মাহ গার্লস মাদরাসায় বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: তানযীমুল উম্মাহ গার্লস মাদরাসা, হালিশহর শাখার উদ্যোগে স্নিগ্ধ ও মনোরম পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে

  • ফজর
  • যোহর
  • আসর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যদয়
  • ভোর ৪:৪২ পূর্বাহ্ণ
  • দুপুর ১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ
  • বিকাল ১৫:৫৯ অপরাহ্ণ
  • সন্ধ্যা ১৭:৪১ অপরাহ্ণ
  • রাত ১৮:৫৪ অপরাহ্ণ
  • ভোর ৫:৫৩ পূর্বাহ্ণ