মঙ্গলবার | ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১০ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি | ১১ আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শরৎকাল | সকাল ৮:৪১

মঙ্গলবার | ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১০ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি | ১১ আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শরৎকাল | সকাল ৮:৪১

আশুরার রোজার ফজিলত ও বিধান

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on pinterest
Share on telegram
  • ফজর
  • যোহর
  • আসর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যদয়
  • ভোর ৪:৩৬ পূর্বাহ্ণ
  • দুপুর ১১:৫৩ পূর্বাহ্ণ
  • বিকাল ১৬:১১ অপরাহ্ণ
  • সন্ধ্যা ১৭:৫৬ অপরাহ্ণ
  • রাত ১৯:০৯ অপরাহ্ণ
  • ভোর ৫:৪৭ পূর্বাহ্ণ

আশুরার রোজার প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, মহানবী (সা.) হিজরত করে মদিনায় পৌঁছালে ইহুদিদের আশুরার দিনে রোজা পালন করতে দেখেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের জিজ্ঞেস করেন, ‘এই দিনে কী ঘটেছে যে তোমরা এতে রোজা পালন করো?’ তারা বলে, ‘এটি একটি মর্যাদাপূর্ণ দিন, এই দিনে আল্লাহ তাআলা মুসা (আ.) ও তাঁর সঙ্গীদের ফিরাউন থেকে মুক্ত করেছিলেন এবং ফিরাউন ও তাঁর বাহিনীকে ডুবিয়ে মেরেছিলেন। কৃতজ্ঞতাস্বরূপ মুসা রোজা রাখতেন, তাই আমরাও আশুরার রোজা পালন করে থাকি।’ জবাব শুনে রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুসা (আ.)-এর কৃতজ্ঞতার অনুসরণে আমরা তাদের চেয়ে বেশি যত্নশীল হওয়ার অধিকারী।’ এরপর তিনি নিজেও আশুরার রোজা রাখেন এবং মুসলমানদের তা পালন করতে নির্দেশ প্রদান করেন।’ (বুখারি: ৩৩৯৭; মুসলিম: ১১৩৯)

আশুরার রোজার অসংখ্য ফজিলতের কথাও হাদিসে এসেছে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘এই রোজা বিগত বছরের গুনাহসমূহ মুছে দেয়।’
(মুসলিম: ১১৬২)

তবে এই রোজা পালনে যেন বিধর্মীদের সঙ্গে সাদৃশ্য না হয়, সে জন্য আশুরার আগে-পরে একটি রোজা যোগ করে নিতে বলা হয়েছে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা আশুরার দিনে রোজা রাখো, তবে এ ক্ষেত্রে ইহুদিদের সঙ্গে মিল না হওয়ার জন্য ১০ তারিখের আগের দিন অথবা পরের দিন আরও একটি রোজা রেখে নিয়ো।’ (আহমদ: ২১৫৪)

মুফতি ইশমাম আহমেদ, ইসলামী চিন্তাবিদ ও গবেষক

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on pinterest
Share on telegram

Leave a Comment

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

  • ফজর
  • যোহর
  • আসর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যদয়
  • ভোর ৪:৩৬ পূর্বাহ্ণ
  • দুপুর ১১:৫৩ পূর্বাহ্ণ
  • বিকাল ১৬:১১ অপরাহ্ণ
  • সন্ধ্যা ১৭:৫৬ অপরাহ্ণ
  • রাত ১৯:০৯ অপরাহ্ণ
  • ভোর ৫:৪৭ পূর্বাহ্ণ