বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ এই ইসলামী সম্মেলনে লক্ষ লক্ষ পথহারা মানুষ হেদায়াতের রাস্তা পেতে সক্ষম হয়েছে। চরমোনাই মাহফিলের রূহানী আমেজ দিনদিন অভাবনীয় গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে, আলহামদুলিল্লাহ।
কীর্তনখোলা নদির তীরে বসে আল্লাহর পাগলদের এই মিলন মেলা। দিকভ্রান্ত পথহারা মানুষ এই ময়দানের বরকতে আল্লাহ ওয়ালাদের কাতারে শামিল হওয়ার প্রতিযোগিতা করে।
দুনিয়ার লোভ, শয়তানের প্ররোচণায় রোগাক্রান্ত অন্তর, স্বার্থ ও মোহের ঘুর্ণাবর্তে পড়ে নষ্ট হওয়া জীবনকে রূহানিয়াতের নুরে ধুঁয়ে মুছে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার জন্য এই মাহফিল বেশ কার্যকর।জিকিরের ধ্বনি ও ইশকের আগুনে নিজের আমিত্বকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিজেকে খাঁটি সোনায় পরিণত করবার চরমোনাই মাহফিল কার্যকরী এক রুহানী কারখানা।
মাহফিলের তাকওয়াপূর্ণ পরিবেশ, চমৎকার শৃঙ্খলা, রূহানী বয়ান, মুজাহিদদের ক্ষণেক্ষণে জিকিরের ধ্বণিতে মনে হয় মহান আল্লাহ আসমান থেকে লক্ষ লক্ষ ফেরেস্তা নাযিল করছেন।
ইসলামের পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনার আলোকে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনে সাজাতে চরমোনাই মাহফিল অন্যন্য।
আগামী ১৫, ১৬ এবং ১৭ ফেব্রুয়ারী’২৩ চরমোনাই ফাল্গুনের বার্ষিক মাহফিল। আপনিও আসতে পারেন।
লেখক:
শরিফুল ইসলাম রিয়াদ, কেন্দ্রীয় সভাপতি
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ
এন.এইচ/