এ আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। আবেদনটি সোমবারের কার্যতালিকায় শুনানির জন্য রাখা হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী সগীর হোসেন লিয়ন।
সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি। ২০ শর্তে তাদের সমাবেশের অনুমতি দেয় পুলিশ।
ওই দিন আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরুর আগেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান দলটির নেতাকর্মীরা। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের ফটক ভেঙে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। সংঘর্ষের মধ্যে পণ্ড হওয়া সমাবেশ থেকেই পরদিন সারা দেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২৯ অক্টোবর সেই হরতালের সকালে গুলশানের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
ওইদিন ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে জামিন আবেদন মির্জা ফখরুল। কিন্তু আবেদনটি নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। এরপর গত ২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তাঁর আইনজীবীরা। গত ২২ নভেম্বর ওই আবেদন নামঞ্জুর করলে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়।