মহান মুক্তিযুদ্ধের ৯ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিল ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে প্রথম রুখে দাঁড়িয়ে নিজেকে প্রকৃত দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে জাতির সামনে তুলে ধরেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবির।
মেজর এমএ জলিল এর ৩৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবির বলেন, মেজর এমএ জলিল একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একজন রাজনীতিবিদ, স্বাধীনচেতা ও দেশপ্রেমিক সামরিক কর্মকর্তা। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ৯ নং সেক্টরে সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। এতকিছুর পরেও মেজর এমএ জলিল এর রাষ্ট্রীয় কোনো খেতাব না থাকা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক।
শহিদুল ইসলাম কবির বলেন বলেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র সেক্টর কমান্ডার মেজর এম এ জলিল প্রথম রুখে দাঁড়ানোর কারণে তাকে কারাবরণ করতে হয়েছিল। -যা এদেশের স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্য দুঃখজনক ঘটনা হিসেবে থাকবে।
তিনি বলেন, মেজর এমএ জলিল আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রতিবাদ করতে শিখিয়ে গেছেন। একজন সাহসী মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক হবার পরেও তিনি ও তার পরিবার স্বীকৃতি বঞ্চিত, রাষ্ট্রীয় খেতাব ছাড়া রয়েছেন।
1 thought on “ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোয় মেজর এমএ জলিল আজও খেতাব বঞ্চিত”
জাতির জন্য বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।