করোনার লকডাউনে পুলিশের স্বাভাবিক কাজের বাইরেও কাজ করতে হয়। কাজের পর কাজ থাকলেও তার সঙ্গে যোগ হয় মানবিক বিষয়াবলি। স্বাভাবিক অবস্থায় পথশিশু ও অভুক্তদের খাবার কেউ না কেউ দিয়ে থাকে। কিন্তু লাকডাউনে সর্বাত্বক মানুষের চলাফেরা ও দোকানপাট বন্ধ থাকে। তখন তারা খাবারটুকুও খেতে পায় না। এই মানবিক বিবেচনায় পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান শেলী উদ্যোগ নেন পথশিশু ও অভুক্তদের খাওয়ানোর।
পুলুশ সুপার মিজান বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্বমানের সঙ্গে। সাথে সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে পুলিশ প্রধান, আইজিপি বেনজির আহমেদ বিপিএম (বার) স্যারের নেতৃত্বে পুলিশ করোনা মোকাবেলায় কাজ করে যাচ্ছে।
পুলিশের তদন্ত সংস্থা পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার বিপিএম (বার) পিপিএম স্যারের নেতৃত্বে তাই কাজ করে যাচ্ছে সমানতালে। প্রতিদিন ২০০ জন করে ৭ দিনে ১৪০০ পথশিশু ও অভুক্তদের জন্য রাতের খাবার আয়োজন করে থাকে। পাঁচ মিশালি সবজিসহ মুরগির রোস্ট দেওয়া হয় এই খাবারের সঙ্গে। ১ জুলাই থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলমান।
