ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল পর্যায়ের এক নেত্রীকে সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও হল পর্যায়ের দুই সিনিয়র নেত্রীর মারধরের অভিযোগের ওই ঘটনায় ছাত্রলীগ আনুষ্ঠানিক কোনো তদন্ত কমিটি গঠন করেনি। কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বয়ং এর তদন্ত করছেন। জয় বলছেন, অভিযোগের সত্যতা মিলেছে।
গত ২১ ডিসেম্বর মধ্যরাতে ঢাবির আইন অনুষদ ও বঙ্গবন্ধু টাওয়ার এলাকায় ওই মারধরের ঘটনা ঘটে। মারধরের শিকার নেত্রী হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফাল্গুনী দাস তন্বী।
আর অভিযোগ ওঠা দুই নেত্রী হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন নাহার হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জিয়াসমিন শান্তা ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেনজীর হোসেন।
এ বিষয়ে মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) ছাত্রলীগ সভাপতি জয় গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা (সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক) দুজন টিম হয়ে ঘটনাটির তদন্ত করছি। অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। একটা কথাই বলব, এভাবে শাসন করাটা আসলে সমীচীন নয়।