শনিবার | ২০ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১০ শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি | ৭ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | গ্রীষ্মকাল | দুপুর ২:৫৮

শনিবার | ২০ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১০ শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি | ৭ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | গ্রীষ্মকাল | দুপুর ২:৫৮

শুক্রবারে সূরা কাহফ তেলাওয়াত করলে কি হয়?

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on pinterest
Share on telegram
  • ফজর
  • যোহর
  • আসর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যদয়
  • ভোর ৪:১৭ পূর্বাহ্ণ
  • দুপুর ১২:০১ অপরাহ্ণ
  • বিকাল ১৬:৩০ অপরাহ্ণ
  • সন্ধ্যা ১৮:২৬ অপরাহ্ণ
  • রাত ১৯:৪৩ অপরাহ্ণ
  • ভোর ৫:৩৩ পূর্বাহ্ণ

জুমআর দিন মুসলিম উম্মাহর জন্য রয়েছে ফজিলতপূর্ণ অনেক আমল। এগুলো মধ্যে একটি আমল অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তা হচ্ছে জুমআর দিনে ‘সুরা কাহফ’ তেলাওয়াত করা। পবিত্র কুরআনুল কারিমের ১৫তম পারার ১৮নং সুরা এটি। যদি কেউ সম্পূর্ণ সুরাটি তেলাওয়াত করতে না পারে তবে সে যেন এ সুরার প্রথম এবং শেষ ১০ আয়াত তেলাওয়াত করে।

জুমার দিনে ‘সূরা কাহাফ’ তেলাওয়াতের ফজিলত,
যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা আল কাহাফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমাহ হতে আগামী জুমাহ পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (মিশকাত ২১৭৫)।

যে ব্যক্তি সূরা আল কাহাফ এর প্রথম দশটি আয়াত মুখস্থ করবে তাকে দাজ্জালের অনিষ্ট হতে নিরাপদ রাখা হবে। (মুসলিম) (মিশকাত)।

‘যে ব্যক্তি সূরা কাহাফ পাঠ করবে, কিয়ামতের দিন তার জন্য এমন একটি নূর হবে, যা তার অবস্থানের জায়গা থেকে মক্কা পর্যন্ত আলোকিত করে দিবে। আর যে ব্যক্তি উহার শেষ দশটি আয়াত পাঠ করবে, তার জীবদ্দশায় দাজ্জাল বের হলেও সে তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।’ (সিলসিলায়ে সহীহা -২৬৫১)।

যে ব্যক্তি জুমার রাত্রিতে সূরা কাহাফ পাঠ করবে, তার জন্য স্বীয় অবস্থানের জায়গা হতে পবিত্র মক্কা পর্যন্ত একটি নূর হবে।’ (সহীহ তারগীব ওয়াত্ তারহীব – ৭৩৬)।

জুমার দিনে সূরা কাহফ পাঠ করিলে কিয়ামত দিবসে তার পায়ের নীচ থেকে আকাশের মেঘমালা পর্যন্ত নূর আলোকিত হবে এবং দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহ মাফ হবে। (আত তারগীব ওয়াল তারহীব- ১/২৯৮)

জনৈক ব্যক্তি সূরাহ আল কাহফ পড়ছিল। তখন লোকটি তাকিয়ে দেখতে পেল একখণ্ড মেঘ তাকে পরিবেষ্টন করে নিয়েছে। বারা ইবনু আযিব বর্ণনা করেছেন যে, লোকটি বিষয়টি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসালাম এর কাছে বললেন। তিনি তাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, হে অমুক তুমি সূরাটি পড়তে থাক। কারণ এটি ছিল আল্লাহর রহমাত বা প্রশান্তি যা কোরআন তেলাওয়াতের কারণে বা কোরআন তেলাওয়াতের জন্য অবতীর্ণ হয়েছিল। (মুসলিম- ১৭৪২)।

অর্থাৎ এটা হলো আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে ওই ‘সাকীনা’ বা প্রশান্তি যা কোরআন পাঠের সময় অবতীর্ণ হয়ে থাকে।

প্রশ্ন : সূরাহ কাহাফ (১৮ নম্বর সূরা) পড়ার সময় কখন?

উত্তর : বৃহস্পতিবার দিন শেষে সূর্য ডোবার পর থেকে শুক্রবার সূর্য ডোবা পর্যন্ত যে কোনো সময় সূরা কাহাফ পাঠ করলে হাদিস অনুযায়ী আমল করা হবে, ইনশাআল্লাহ।

উলেখ্য যে, তা এক বৈঠকে পূরা সূরা পড়া জরুরি নয়। বরং বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকে শুরু করে শুক্রবার সূর্যাস্ত পর্যন্ত একাধিক বৈঠকে ভাগ ভাগ করে উক্ত সূরা পড়ে শেষ করলেও একই সওয়াব পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।

 

এন.এইচ/

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on pinterest
Share on telegram

Leave a Comment

সর্বশেষ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ছাত্রনেতা ইউশা’র মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে -ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, খুলনা মহানগর

ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, খুলনা মহানগর এর আওতাধীন আড়ংঘাটা থানা শাখার সাধারণ সম্পাদক ছাত্রনেতা সাজিদুর রহমান ইউশার রহস্যজনক মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবি জানায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, খুলনা মহানগর নেতৃবৃন্দ। আজ মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ খুলনা মহানগর এর সভাপতি মুহা. আব্দুল্লাহ আল মামুন ও সাধারণ

  • ফজর
  • যোহর
  • আসর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যদয়
  • ভোর ৪:১৭ পূর্বাহ্ণ
  • দুপুর ১২:০১ অপরাহ্ণ
  • বিকাল ১৬:৩০ অপরাহ্ণ
  • সন্ধ্যা ১৮:২৬ অপরাহ্ণ
  • রাত ১৯:৪৩ অপরাহ্ণ
  • ভোর ৫:৩৩ পূর্বাহ্ণ