শনিবার | ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৭ রজব, ১৪৪৬ হিজরি | ৪ মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | শীতকাল | বিকাল ৫:০২

শনিবার | ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৭ রজব, ১৪৪৬ হিজরি | ৪ মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | শীতকাল | বিকাল ৫:০২

সরকারকে অবিলম্বে পদত্যাগ করে জাতীয় সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে সংবাদ সম্মেলনে পীর সাহেব চরমোনাই

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on pinterest
Share on telegram
  • ফজর
  • যোহর
  • আসর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যদয়
  • ভোর ৫:২৮ পূর্বাহ্ণ
  • দুপুর ১২:১২ অপরাহ্ণ
  • বিকাল ১৫:৫৬ অপরাহ্ণ
  • সন্ধ্যা ১৭:৩৬ অপরাহ্ণ
  • রাত ১৮:৫৩ অপরাহ্ণ
  • ভোর ৬:৪৩ পূর্বাহ্ণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, কোটা সংস্কারের দাবির ছাত্র আন্দোলনে নজীরবিহীন দমনপীড়নে শিশু-কিশোর, নারীসহ এখন পর্যন্ত দুই শতাধিক ছাত্র-জনতা হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। যা প্রতিদিন বেড়েই চলছে। স্বাধীন বাংলাদেশে এতো ব্যাপক ও এতো রক্তবহুল কোন আন্দোলন আগে কখনো হয়নি। এই কোটা সংস্কারের দাবির ছাত্র আন্দোলন প্রতিহত করতে গিয়ে এই সরকার পোঁড়ামাটি নীতি গ্রহণ করেছে এবং জনতার ওপরে ইসরাইলি স্টাইলে বর্বর নির্মমতা চালিয়েছে। কোন সভ্য-স্বাধীন দেশের জনতার সাথে এই ধরণের নির্মমতা চালানো যায় না। অবিলম্বে গণহত্যাকাণ্ডের দায় নিয়ে পদত্যাগ করে জাতীয় সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করুন। বিরোধী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও গ্রেফতার করা হয়েছে এবং রিমান্ডের নামে চরম নির্যাতন চালানো হচ্ছে। যা সংবিধান ও মানবতা বিরোধী। পীর সাহেব বলেন, ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের নির্যাতন, হয়রানি ও তুলে নেয়া বন্ধ করুন। নির্বিচারে গ্রেফতার বন্ধ করুন। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে আটক করা ও রিমান্ডে নেয়া বন্ধ করুন। নিহতদের পরিবারকে যথাযথ রাষ্ট্রীয় ক্ষতিপূরণ দিন। আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন এবং পঙ্গুদের পূনর্বাসনের ব্যবস্থা করুন।
আজ সোমবার দুপুরে পুরানা পল্টনস্থ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ছাত্র গণজাগরণ এবং তা দমনে সরকারের বর্বরতম নৃশংসতায় সৃষ্ট পরিস্থিতিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দলের সহকারি মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারি মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, কেএম আতিকুর রহমান, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, মাওলানা মোহাম্মদ নেছার উদ্দিন, মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, অ্যাডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট এম হাছিবুল ইসলাম, মাওলানা নূরুল করীম আকরাম, মুফতী রেজাউল করীম আবরার, ছাত্রনেতা নূরুল বশর আজিজী ও মুনতাছির আহমদ।
পীর সাহেব বলেন, সরকারি চাকুরীর ক্ষেত্রে বৈষম্যের অবসানে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের উপর ছাত্রলীগের হামলার প্রেক্ষিতে সর্বস্তরের ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। সেই বিক্ষোভ দমনে সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজীরবিহীন নৃশংসতা, চরম নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ড ও পাখির মত গুলি করে হত্যাকাণ্ডের শুরুতেই এই ছাত্র গণআন্দোলনে আত্মোৎসর্গিত সকল নিহতদের রূহের মাগফেরাত কামনা করছি। আহত এবং হতাহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ও শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। লিখিত বক্তব্যে পীর সাহেব চরমোনাই যারা অন্যায়ভাবে, জুলুম-নির্যাতন, হামলা, মামলা ও হয়রানির শিকার হয়েছেন বা হচ্ছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সকলকে আহ্বান করছি। যে সব সাংবাদিক বন্ধু হতাহত হয়েছেন, তাদের প্রতিও শ্রদ্ধা, সমবেদনা ও সমর্থন জানাই।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালে ব্যাপক ছাত্র বিক্ষোভের মাধ্যমে সমাধাকৃত একটি বিষয়কে অপ্রাসঙ্গিকভাবে সামনে আনা হলো। শিক্ষার্থীরা যখন এর প্রতিবাদে রাস্তায় নামাসহ নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিলো, তখন সরকারের শীর্ষ নেতৃত্ব শিক্ষার্থীদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে বক্তব্য দেন। প্রকারান্তরে শিক্ষার্থীদের রাজাকারের নাতিপুতি বলে অভিহিত করা হয়। সরকার দলীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের শিক্ষার্থীদের ওপরে ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দেন। ক্যাম্পাসগুলোতে একাত্তরের হানাদারদের নমুনায় রাষ্ট্রীয় বাহিনী দিয়ে হামলা করা হয়, ছাত্রী নির্যাতনসহ নির্মম সহিংসতা চালানো হয়। তৎপরবর্তীতে সেই আন্দোলন গণআন্দোলনে রূপ নেয়, যা এক পর্যায়ে ক্যাম্পাস ছাড়িয়ে সারা দেশে ছড়িয়ে পরে। দেশের সকল স্তরের সাধারণ মানুষ স্বপ্রনোদিত হয়ে রাস্তায় নেমে আসেন। এই জনবিস্ফোরণ দমনে আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী ও দলদাস পুলিশ নির্বিচারে হামলা, গুলি ও বিষাক্ত গ্যাস ছড়িয়েও ব্যর্থ হয়ে হেলিকপ্টার থেকে বিষাক্ত গ্যাস নিক্ষেপ ও গুলি করে বর্বরোচিত হামলার নজির স্থাপন করে। মানবইতিহাসের জঘন্যতম হিংস্র ইসরাইলিরা ছাড়া নিরস্ত্র জনতার ওপরে হেলিকপ্টার থেকে গ্যাস নিক্ষেপ ও গুলি করার নজির আর আছে বলে আমরা জানি না। এই সরকার অভিশপ্ত ইসরাইলিদের অনুকরণে ছাত্র গণজাগরণ দমন করার চেষ্টা করেও চরমভাবে ব্যর্থ হয়। রেজাউল করীম বলেন, তিন তিন বার জাতীয় নির্বাচনে জালিয়াতিসহ নির্বাচন ব্যবস্থাকে হত্যা করা, সর্বক্ষেত্রে মাত্রাহীন দুর্নীতি, রিজার্ভের পতনসহ আর্থিকখাতে চরম ব্যর্থতা, দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতিসহ এই সরকারের ব্যর্থতার বোঝা এতো ভারি যে, আগের কোন সরকারের ব্যর্থতার পাল্লা এতো ভারি ছিলো না। এতো ব্যর্থতা ও এতো রক্তবহুল আন্দোলনের পরেও এই সরকারের বোধোদয় হয়নি। তারা জনতার ক্ষোভের কারণ বুঝতে চেষ্টা করছে না। নিজেদের সংশোধন করারও চেষ্টা করছে না। বরং তারা জনতাকে দোষারোপ করছে। রাজনৈতিক দলগুলোর ওপরে আবারো দমন-পীড়ন শুরু করেছে। আন্দোলনের ছাত্র নেতৃত্বকে তুলে নেয়া, শারিরীক নির্যাতন করা ও ভয়ভীতি দেখানো অব্যাহত রেখেছে। শতশত মামলা দায়ের করে বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। গায়েবী আসামী করে আরো হাজার হাজার মানুষকে আটক করার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে।
ইসলামী আন্দোলনের আমীর আরও বলেন, আন্দোলনের বস্তুগত ক্ষতি এই সরকারের কাছে তাজাপ্রাণ শিক্ষার্থীর জীবনের চেয়ে মূল্যবান হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে অকালে ঝরে যাওয়া শিক্ষার্থীদের জীবনের চেয়ে ইট-পাথরের উন্নয়ন তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। তিনি ক্ষতিগ্রস্ত ইট-সুরকির কাছে গিয়ে অশ্রু বিসর্জন দেন। তার এসব নাটকীয় কান্না জাতির কাছে উপহাসের খোরাক যুগিয়েছে। অথচ তারই অবিবেচনাপ্রসূত মন্তব্য এই আন্দোলনের অনলে ঘি ঢেলেছে।
তিনি বলেন, গত ১ জুলাই থেকে শুরু করে যে কোটা সংস্কার আন্দোলন আন্দোলন তা একটি ঐতিহাসিক ছাত্র গণআন্দোলন- যা একটি অত্যাচারী-অবৈধ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে দেশের ছাত্র-জনতাসহ সর্বসাধারণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সংগঠিত হয়েছে। এই আন্দোলনে যারা নিহত ও আহত হয়েছেন, তারা জাতির ইতিহাসে বীর ও সংগ্রামী যোদ্ধা হিসেবে স্বরণীয় ও বরণীয় হয়ে থাকবেন। আমরা স্পষ্ট করে জানাতে চাই যে, যৌক্তিক অধিকারের দাবিতে শুরু হওয়া একটা ছাত্র আন্দোলনকে এই মাত্রায় নেয়ার সম্পূর্ণ দায় সরকার প্রধান ও তার দলের।
মুফতী রেজাউল করীম বলেন, ছাত্রদের কোটা সংস্কার সংক্রান্ত যে দাবি সরকার আদালতের মাধ্যমে মেনে নিয়েছেন, এই পদক্ষেপ ছাত্র আন্দোলনের শুরুতেই গ্রহণ করলে এতো প্রাণক্ষয়, হানাহানির কোনো সম্ভবনাই ছিল না। কিন্তু সরকার প্রধান ও দলীয় সাধারণ সম্পাদক কর্তৃক ছাত্রদের অসম্মানজনক অবজ্ঞা ও উস্কানিমূলক কথাবার্তা বলে আন্দোলনকে বিপদজনক মাত্রায় নিয়ে গেছেন। এই আন্দোলনে যেভাবে মানুষ হত্যা করা হয়েছে তা পরিস্কার গণহত্যা। যার দায় সম্পূর্ণভাবে প্রধানমন্ত্রীর, তার মন্ত্রী পরিষদ ও তার দল আওয়ামী লীগকে বহন করতে হবে এবং দেশবাসীর নিকটে এজন্য তাদেরকে জবাবদিহী করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে পীর সাহেব চরমোনাই দেশের জনপ্রশাসন, আইনশৃংখলা বাহিনী এবং সেনাবাহিনীকে আবারো স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, দল ও ব্যক্তির চেয়ে দেশ বড়। কোন অবস্থাতেই জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারেন না। কোন অবস্থাতেই জনগণের বুকে গুলি চালাতে পারেন না। কারণ, আপনাদের মনে থাকা উচিৎ, যে পোষাক পরিধান করে এবং যে অস্ত্র দিয়ে জনতার বুকে গুলি করছেন, তা সেই জনগণের টাকাতেই কেনা। আমরা এই সরকারকে সতর্ক করে দিতে চাই যে, এই সরকার যে গণহত্যা ঘটিয়েছে এবং হাজার হাজার মানুষেকে আহত করেছে, তার একমাত্র সমাধান হচ্ছে এই সরকারের পদত্যাগ। এছাড়া আপনাদের কাছে আর কোন দাবি নাই। কারণ, খুনির কাছে খুনের বিচার চাওয়া যায় না। তারপরেও বলি, সেনাবাহিনীকে দ্রুতই ব্যারাকে ফিরিয়ে নিন। হত্যাকাণ্ডে যারা সরাসরি জড়িত তাদেরকে চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির ব্যবস্থা করুন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিন ও ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারী ছাত্র নামধারী সন্ত্রাসীদের নিষিদ্ধ করুন। তথ্য প্রবাহ অবাধ করে দিন। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিন। অন্যথায় আপনাদের জন্য ভয়াবহ পরিণতি অপেক্ষা করছে।
ইসলামী আন্দোলনের নেতা বলেন, রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে এই সরকারের পতনের একদফা দাবি নিয়ে ঐকমত্য রয়েছে। আমরাও সরকার পতনের একদফা দাবীতে একমত ছিলাম এবং আছি। এই জনবিচ্ছিন্ন ব্যর্থ সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার লক্ষ্যে দেশের সকল রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবী সংগঠনসহ দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের দেশপ্রেমিক জনগণকে একতা গড়ে তোলার আহ্বান করছি। এই ছাত্র গণআন্দোলনে জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ও বিদেশি অনেক বিবেকবান মানুষ ও মিডিয়া সমর্থন জানিয়েছেন। গণহত্যায় উদ্বেগ ও গণহত্যা বন্ধে বিবৃতি দিয়েছেন তাদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা।

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on pinterest
Share on telegram

Leave a Comment

সর্বশেষ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ডিএমপির ডিসেম্বর মাসের অপরাধ পর্যালোচনা সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন উত্তরা বিভাগ

এইচ এম মাহমুদ হাসান ঢাকা মহানগরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জননিরাপত্তা বিধানসহ উত্তম কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণকে পুরস্কৃত করেছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মোঃ সাজ্জাত আলী, এনডিসি। সোমবার (১৩ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রি.) সকালে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়াম, রাজারবাগে ডিসেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে

কলমাকান্দা ও দুর্গাপুরে যাকাত ফাউন্ডেশনের শীতবস্ত্র বিতরণ

কলমাকান্দা ও দুর্গাপুরে যাকাত ফাউন্ডেশনের শীতবস্ত্র বিতরণ এইচ এম মাহমুদ হাসান। নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা ও

গণহত্যাকারীদের নির্বাচনে অংশ নেয়ার কোন অধিকার নাই;ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ

২৪ এর অভ্যুত্থানে গণহত্যার রক্ত যাদের হাতে লেগে আছে, যারা দীর্ঘ স্বৈরশাসনে বাংলাদেশের মানুষের জীবনকে

  • ফজর
  • যোহর
  • আসর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যদয়
  • ভোর ৫:২৮ পূর্বাহ্ণ
  • দুপুর ১২:১২ অপরাহ্ণ
  • বিকাল ১৫:৫৬ অপরাহ্ণ
  • সন্ধ্যা ১৭:৩৬ অপরাহ্ণ
  • রাত ১৮:৫৩ অপরাহ্ণ
  • ভোর ৬:৪৩ পূর্বাহ্ণ