মাহমুদুল হাসান মাহমুদ, নিজস্ব প্রতিবেদক:
ময়মনসিংহ অঞ্চল থেকে সবচেয়ে বেশী আলোচনায় আছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস, জানা যায় নেত্রীর প্রতি নিরঙ্কুশ আনুগত্য, ক্লিন ইমেজ এবং কর্মীবান্ধব নেতা হওয়ায়, সারাদেশেই সনজিত চন্দ্র দাস এর প্রতি তৃণমূল এর ঝোঁক রয়েছে।
এছাড়াও কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মেহেদী হাসান তাপস, উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক নিয়ামত উল্লাহ তপন, উপ সম্পাদক শেখ সাঈদ আনোয়ার সিজার ও সহ-সম্পাদক এসএম রাকিব সিরাজী আলোচনায় রয়েছেন।
উত্তরবঙ্গ থেকে আলোচনায় আছেন সহ-সভাপতি রকিবুল ইসলাম ঐতিহ্য, সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদৌস আলম, ক্রীড়া সম্পাদক মো. আল আমীন সিদ্দিক সুজন, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক হায়দার মোহাম্মদ জিতু, স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক পুতুল চন্দ্র রায়, সমাজসেবা উপ-সম্পাদক হাসানুর রহমান হাসু ও উপ-দপ্তর সম্পাদক সজীব নাথ।
বৃহত্তর ফরিদপুর অঞ্চল থেকে আলোচনায় আছেন আইন বিষয়ক সম্পাদক ফুয়াদ হোসেন শাহাদাত, কর্মসংস্থান সম্পাদক রণি মোহাম্মদ, সহ-সভাপতি কামাল খান, সহ-সভাপতি রাকিব হোসেন, সহ-সভাপতি শেখ সাগর আহমেদ, উপ-আইন সম্পাদক শাহেদ খান ও উপসম্পাদক মেশকাত হোসেন, উপ-সম্পাদক শরিফ বায়জিদ কোতওয়াল।
খুলনা বিভাগ থেকে আলোচনায় আছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বরিকুল ইসলাম বাধন, মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক নাহিদ হাসান শাহিন, ধর্ম সম্পাদক তুহিন রেজা, সহ-সভাপতি ফরিদা পারভীন, উপ-বিজ্ঞান সম্পাদক খন্দকার হাবীব আহসান, ঢাবির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: শাহজালাল।
চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে আলোচনায় আছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি ইফতেখার হোসেন চৌধুরী সজীব, সহসভাপতি মাজহারুল ইসলাম শামীম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তাহসান আহমেদ রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাদ বিন কাদের চৌধুরী, শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাসুদ লিমন, উপ-সমাজসেবা সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, সহ-সম্পাদক দিদারুল আলম ও সহ-সম্পাদক আনফাল সরকার পমন, উপ-সম্পাদক আনোয়ার হোসেন।
বরিশাল বিভাগ থেকে আলোচনায় আছেন কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি সৈয়দ মো. আরিফ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ (ইনান), নারী নেতৃত্ব হিসেবে এগিয়ে আছেন সহসভাপতি তিলোত্তমা শিকদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরিফুজ্জামান আল ইমরান, ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক ইমরান জমাদ্দার, উপ-বিজ্ঞান সম্পাদক সবুর খান কলিন্স ও কর্মসংস্থান বিষয়ক উপ-সম্পাদক খাদিমুল বাশার জয়।
ঢাকা বিভাগ থেকে আলোচনায় আছেন—কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মেহেদি হাসান বাপ্পি, উপ-দপ্তর সম্পাদক রাহিম সরকার ও ছাত্রলীগের উপ-তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক এহসান উল্লাহ, ফজলুল হক মুসলিম হল ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈম।
সিলেট থেকে আলোচনায় রয়েছেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ক সম্পাদক আল আমিন রহমান এবং ঢাবি জগন্নাথ হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজল দাস।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন হল থেকে আলোচিত প্রার্থীরা হলেনঃ জহুরুল হক হল ছাত্রলীগের সভাপতি কামাল উদ্দীন রানা, হল ছাত্রলীগের ভিপি সাইফুল্লাহ আব্বাসী অনন্ত, মুহসিন হল ছাত্রলীগের সভাপতি শহিদুল হক শিশির, জিয়া হল ছাত্রলীগের সেক্রেটারি হাসিবুল হোসেন শান্ত, জগন্নাথ হল ছাত্রলীগের সেক্রেটারি অতনু বর্মণ, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, এসএম হল ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি কামাল উদ্দিন, জসিম উদ্দিন হল ছাত্রলীগের সভাপতি ওয়ালিউল সুমন, এফ রহমান হল ছাত্রলীগের সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম,ডাকসুর সাবেক সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সবুজ তালুকদার, ঢাবি ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াসির আরাফাত তূর্য।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের শীর্ষ পদের জন্য সবচেয়ে আলচিত প্রার্থী বুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি ও কেন্দ্রের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার জামিউস সানী।
আর.আই/