তেহরানের সঙ্গে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই ইরানের ওপর হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের।
ক্ষমতা হস্তান্তরের আগেই নজিরবিহীন এই ‘গোপন হামলার’ পরিকল্পনা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
প্রতিবদেনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের ক্ষমতা শেষ হওয়ার আগে হামলা চালানো হলে, ইরান কোনো সামরিক পদক্ষেপ নিতে পারবে না। এটাকেই মোক্ষম সুযোগ হিসেবে দেখেছিল দুই দেশ।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত জো বাইডেনের নতুন প্রশাসনের সাথে যৌথ সহযোগিতা হ্রাস করার জন্যও ইরানের ওপর চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে। সম্প্রতি সময়ে গোপন মিশন চালিয়ে ইরানের বেশ কয়েকজন পরমাণু বিজ্ঞানীকে হত্যা করেছে তেল আবিব।
মার্কিন নির্বাচনে পরাজয়ের পরও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।তবে এ বিষয়ে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী পম্পেওসহ আরো কয়েকজন কর্মকর্তা ট্রাম্পকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ইরানে হামলা চালালে সীমান্ত এলাকায় সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। এতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ইসরায়েল।
সুত্রঃ মিডিলইস্ট মনিটর